সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় জানুন

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন আজকের আর্টিকেল থেকে। তাছাড়াও দ্রুত ওজন বাড়ে কি খেলে, ৭ দিনে মোটা হওয়ার সহজ উপায়, মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায়, রাতে কি খেলে মোটা হয়।

সকালে-খালি-পেটে-কি-খেলে-মোটা-হওয়া-যায়

সহ আরও বিস্তারিত অনেক টপিক জানতে পারবেন। মূলত যারা অস্বাভাবিক চিকন স্বাস্থ্য নিয়ে ভুগছেন। দ্রত মোটা হতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি উপকারে আসবে। চলুন তাহলে বিস্তারিত জেনে নিন। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় এ সম্পর্কে অনেকেরই জানার খুব আগ্রহ। বিশেষ করে যারা অনেক পাতলা বা চিকন তাদের। নিয়মিত জীবন যাপনের কিছু অভ্যাস পরিবর্তন এর মাধ্যমে এই সমস্যা দূর করা সম্ভব। তার মধ্যে প্রথমত খাদ্য অভ্যাস। নিয়মিত সকালে খালি পেটে কিছু খাবার খাওয়ার অভ্যাস এর মাধ্যমে উন্নত হতে পারে আপনার স্বাস্থ্য যেমন কিসমিস, ছোলা ও বাদাম।

সকালে খালি পেটে এগুলো খেতে পারেন। কেননা এগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফ্লোরাইড, নিয়াসিন, ফসফরাস, লৌহ, ভিটামিন বি৬, জিংক ইত্যাদি। পুষ্টিগুনে ভরা প্রতিদিন নিয়ম করে এই খাবারগুলো খেতে পারেন। খাওয়ার জন্য রাতে পানিতে কিসমিস,ছোলা ও বাদাম এই তিনটি উপাদান ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে পানি সহ খেয়ে নিবেন। 

নিয়মিত এভাবে খেতে থাকেন। তাছাড়াও সকালের নাস্তায় বিভিন্ন রকমের ফল, ভারী খাবার, ডিম, দুধ রাখতে পারেন। এছাড়াও উন্নত স্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিন  আপনি খেতে পারেন। উচ্চ ক্যালরি ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন  লাল মাংস, ডিম, দুধ ও পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি। ওজন বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত খাবার গুলো খেতে পারেন।

  • ডিমঃ সকালের নাস্তায় ডিম রাখতে পারেন। ভিটামিন এ, মিনারেল, ভিটামিন বি২ এছাড়াও রয়েছে আরো বিভিন্ন উপাদান।  তাই প্রতি সকালে ওজন বাড়ানোর জন্য খাবারের তালিকায় ডিম রাখতে পারেন।
  • দুধঃ ওজন বৃদ্ধি করতে দুধ অনেক উপকারী। এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন স্বাস্থ্য মোটা করতে। সকালে নাস্তায় দুধ খেতে পারেন এক গ্লাস করে।
  • কলাঃ ওজন বৃদ্ধি করতে সকালে খালি পেটে একটি বা দুইটি কলা খেতে পারেন। এতে রয়েছে ভিটামিন বি, সি ও ফাইবার যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের পাশাপাশি খাবার হজম করতে সাহায্য করে।
  • খেজুরঃ প্রতিদিন সকালে নাস্তায় খেজুর রাখতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম যা খাওয়ার জন্য হজমে   সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে তাছাড়াও স্বাস্থ্যের উন্নতিও করতেও সাহায্য করে।
  • চেরিঃ ওজন বৃদ্ধি করতে সকালের নাস্তায় চেরি রাখতে পারেন। বিভিন্ন খাবার বা বিভিন্ন সালাতের সাথে খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর কালোরি। 
  • বাদামঃ সকালে খালি পেটে বাদাম খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, ফ্যাট যা খাওয়ার জন্য ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
  • কিসমিসঃ প্রতিদিন সকালে ভিজানো কিসমিস খেতে পারেন। এতে রয়েছে ক্যালোরি, শর্করা। যা আপনার ওজন বাড়াতে সহায়তা করবে।
  • আখরোটঃ স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য আখরোট খেতে পারেন। এতে রয়েছে শর্করা ও পুষ্টি উপাদান। 
  • চিনিযুক্ত ও মিষ্টি খাবারঃ সকালে খালি পেটে বা নাস্তায় চিনিযুক্ত মিষ্টি খাবার রাখতে পারেন। এটি দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যেমন কেক, ফলের জুস, মিষ্টি, বিস্কুট, চিনি দিয়ে তৈরি হয়েছে এমন খাবার। এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালরি।
  • ময়দা জাতীয় খাবারঃ সকালে খাবারের তালিকায় ময়দা জাতীয় খাবার রাখতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর কার্বোহাইড্রেট ও ক্যালরি যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। যেমন কেক, পাউরুটি, রুটি বা নান রুটি। 
  • মেয়োনিজ ড্রেসিং স্যালাডঃ সকালে নাস্তায় বিভিন্ন সালাদের সাথে মেয়োনিজ মাখিয়ে খেতে পারেন। এতে  ফ্যাট আছে যা ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। মেয়োনিজ মূলত ডিমের কুসুম, ইমালসন তেল, ভিনেগার ও কিছু মসলা দিয়ে বানানো সুস্বাদু একটি মিশ্র।

এছাড়াও মোটা হওয়ার জন্য খাবারের পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারেন। মনে রাখবেন আমাদের প্রতিদিনের রুটিনের জীবন যাপনের অভ্যাসের ওপর নির্ভর করে। স্বাস্থ্য যেমন শুকানো করা যায়, ঠিক তেমনি মোটা করাও যায়। তাই জীবন যাপনের বাজে অভ্যাসগুলো বা অসাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করুন। তাছাড়াও স্বাস্থ্য ঠিক করতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন। 

দ্রুত ওজন বাড়ে কি খেলে

দ্রুত ওজন বাড়ে কি খেলে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। আপনারা অনেকেই আছেন অতিরিক্ত চিকন শুকনা স্বাস্থ্য নিয়ে অস্বস্তিকর জীবন যাপন করছেন। এছাড়াও দ্রুত ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। তবে দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য কিছু খাবার গ্রহণ করতে পারেন আপনি। যেগুলো খাওয়ার মাধ্যমে আপনার ওজন বৃদ্ধি হতে পারে। চলুন তাহলে জেনে নিন।

উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার

আপনার ওজন বৃদ্ধির জন্য বা মোটা করার জন্য উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার খুবই সাহায্য করবে। বেশি বেশি ক্যালরিযুক্ত খাবার গুলো খেতে পারেন। ক্যালোরিযুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বাদাম যেমন আখরোট,  চিনা বাদাম, কাজুবাদাম ইত্যাদি। তাছাড়াও আরও রয়েছে। 

  • দুগ্ধ জাতপণ্য ও চিজঃ মোটা হওয়ার জন্য খেতে পারে এ ধরনের খাবার গুলো। এই খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে দুধ, দই,ঘি,চিজ ইত্যাদি। এগুলোতে থাকা উচ্চ ক্যালরি ও প্রোটিন আপনারা ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।
  • ডার্ক চকলেটঃ দ্রুত ওজার বাড়ানোর জন্য ডার্ক চকলেট খেতে পারেন। এতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট। যা আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।
  • ফলমূলঃ দ্রুত ওজন বাড়াতে উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত ফল খেতে পারেন। যেমন আম, আঙ্গুর, কলা, খেজুর ইত্যাদি।  নিয়মিত এই ফলগুলো খেলে দ্রুত আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।

স্বাস্থ্যকর চর্বি বা ফ্যাট যুক্ত খাবার

দ্রুত ওজন বাড়াতে স্বাস্থ্যকর চর্বি ও ফ্যাট যুক্ত খাবার গুলো খেতে পারেন। শারীরিক গঠন কে মোটা করতে স্বাস্থ্যকর ও ফ্যাট যুক্ত খাবার গুলো খুবই সাহায্য করবে। তবে অবশ্যই পরিমান মতো খাওয়ার চেষ্টা করবেন। অতিরিক্ত এই ধরনের খাবার একবারে না খেয়ে বাড়ে বাড়ে খাবেন। এই খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে।

  • অ্যাভোকাডোঃ অ্যাভোকাডো ফ্যাট যুক্ত ফলের উৎস। যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। সালাতে বা বিভিন্ন খাবারের সাথে খেতে পারেন বা বিভিন্ন ডের্জাল্টে।
  • অলিভ অয়েল ও নারিকেল তেলঃ ক্যালরি বাড়াতে রান্নাতে যোগ করতে পারেন অলিভ অয়েল বা নারকেল তেল। এটিও ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে। 
  • বাদামের তেল ও মাখনঃ দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতে খেতে পারেন বাদামের তেল ও মাখন। যেমন বিভিন্ন বাদাম তেল, পিনাট বাটার ইত্যাদি।

প্রোটিন গ্রহণ

দ্রুত ওজন বাড়াতে প্রোটিন যুক্ত খাবারের কোন বিকল্প নাই। পর্যাপ্ত প্রোটিন যুক্ত খাবার আপনার স্বাস্থ্য ঠিক রাখার পাশাপাশি দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। তাছাড়াও বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে।  প্রোটিন যুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে ডিম, দই, মাছ, মাংস ইত্যাদি।

  • ডিমঃ দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ডিম। ডিমে রয়েছে ফ্যাট ও প্রচুর প্রোটিন। প্রতিদিন সকালে নাস্তায় ডিম রাখতে পারেন। এছাড়াও ডিম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আমাদের দেহের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে।
  • গরুর মাংস, মুরগির মাংস ও মাছঃ দ্রুত ওজন বাড়াতে এ ধরনের খাবার গুলো খুবই সাহায্য করে। গরুর মাংস, মুরগির মাংশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। এছাড়াও কিছু তৈলাক্ত মাছে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন যেমন টুনা, সালমন।
  • ডাল ও ছোলাঃ দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতে ডাল ও ছোলা খেতে পারেন। এতে প্রোটিন রয়েছে অনেক।

হাই ক্যালরি স্মুথি ও শেক

দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতে হাই ক্যালরি ও শেক গ্রহণ করতে পারেন। বিভিন্ন রকম ফল ও দুধ দিয়ে তৈরি করতে পারেন স্মুথি ও শেক। যা আপনার শরীরের ক্যালোরি সরবরাহ করতে দ্রুত সাহায্য করবে। এছাড়াও বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে শরীর কে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। তাছাড়াও পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে সাহায্য করে। এগুলোর মাধ্যে রয়েছে যেমনঃ- 

  • বেরি 
  •  গ্রিক দই
  •  স্মুথি
  • পিনার বাটার 
  • শেক ও 
  • কলা ইত্যাদি। 

কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার

দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতে কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার সাহায্য করে। কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে মিষ্টি আলু বা গোল আলু। দ্রুত ওজন বাড়াতে খেতে পারেন মিষ্টি আলু গোল আলু এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। এগুলোর আপনার শরীরের পুষ্টি গুন বজায় রাখতে সাহায্য করবে পাশাপাশি আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সহায়তা করবে। 

ভাত ও রুটিঃ দ্রুত ওজন বাড়াতে খেতে পারেন এই সহজলভ্য খাবার গুলো। এতে রয়েছে প্রচুর কার্বোহাইড্রেট। সবার বাসাতেই পাওয়া যায় এই জনপ্রিয় খাবার গুলো বিশেষ করে বাঙালিরদের। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভাত রুটি ছাড়া চলেই না অনেকের। তাই মোটা হতে চাইলে দিনে অল্প অল্প করে কয়েক বার খেতে পারেন এই ভাত ও রুটি।

পর্যাপ্ত পানি ও হাইড্রেশন

দ্রত ওজন বাড়াতে বা আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে পানির কোন বিকল্প নাই। পানি আপনার শরীরের কোষসমূহের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে আপনাকে স্বুস্থ্য রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়াও খাবার ভালো ভাবে হজম করতে সহায়তা করে। সারাদিন পর্যাপ্ত পানি গ্রহনে আপনার শরীর হাইড্রেশন রাখবে।

এতে আপনার শরীরের পাশাপাশি ত্বক ও স্বাস্থ্য সুন্দর থাকবে। তাছাড়া ক্ষতিকারক উপাদান গুলো দূর করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং স্বাস্থ্য মোটা করতে ব্যাপক সাহায্য করে। তাই যদি মোটা হতে চান তবে সারাদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। 

নিয়মিত ঘুম

দ্রত ওজন বাড়াতে নিয়মিত ঘুম ও বিশ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঘুম আপনার শরীরের মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণ বা ঠিক রাখতে সহায়তা করে। ঘুম হরমন ব্যালেন্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া শরীর কে সুস্থ  ও সতেজ রাখতে সাহায্য করে ঘুম। যারা অনেক রোগা পাতলা চিকন তারা পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে পারেন। 

এতে শরীরে পুষ্টি গুন গুলো জমা হয়ে আপনাকে মোটা করতে সাহায্য করবে। কোষের গঠন তৈরি করতেও সহায়তা করবে ঘুম। তাই স্বাস্থ্যকর শরীরের জন্য ঘুম অপরিহার্য্য।

৭ দিনে মোটা হওয়ার সহজ উপায়

৭ দিনে মোটা হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। মূলত ৭ দিনে মোটা হওয়া কখনোই সম্ভব না। কিন্তু প্রতিদিনের কিছু নিয়মনীতি রয়েছে। যেগুলো অনুযায়ী চললে অনেকটায় ভালো ফলাফল পাবেন। অনেকেই আছেন যারা একদম রোগা পাতলা শুকনা। স্বাস্থ্য নিয়ে খুবই অস্ব্যস্থিকরের মধ্যে থাকেন। অনেকেই আবার আছেন দ্রত মোটা হওয়ার জন্য বিভিন্ন সিরাপ খেয়ে থাকেন। 

এগুলো কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য ভালো না। তবে প্রকূতিক কিছু আর্দশ খাবার ও সুন্দর লাইফ স্টাইল এবং নিয়মিত ব্যায়াম এর মাধ্যমে পরিবর্তন করতে পারেন নিজেকে। কষ্ট করে কয়েক মাস পরিশ্রম করলে ও নিজের যন্ত্র  নিলে খুব সহজের কিন্তু মোটা হওয়া সম্ভব। যেমন

  • প্রয়োজনের বেশী খাওয়াঃ দ্রত সময়ে ওজন বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনের বেশী খাবার খেতে হবে। সারাদিন অল্প অল্প করে খাবার খেয়ে যাবেন। এতে শরীরে প্রয়োজনের চেয়ে অধিক ক্যালরি ও পুষ্টি জমা হবে। ফলে আপনার স্বাস্থ্য উন্নতি হতে সাহায্য করবে। 
  • অতিরিক্ত ক্যালরি যুক্ত খাবার নির্বাচনঃ ক্যালরি যুক্ত খাবারের মধ্যে আপনি ভাত খেতে পারেন। সারাদিন অল্প অল্প করে কয়েক বার ভাত খেতে পারেন। এটি অতিরিক্ত ক্যালরি জমা হয়ে আপনাকে মোটা হতে সাহায্য করবে। 
  • চর্বিযুক্ত খাবার বেশি খাওয়াঃ প্রতিদিনের খাবার তালিকায় চর্বিযুক্ত খাবার রাখার চেষ্টা করুন। অল্প সময়ে আপনাকে মোটা করতে সাহায্য করবে এই চর্বিযুক্ত খাবার গুলো।
  • ড্রাই ফুড খাওয়াঃ দ্রত শরীর মোটা করার জন্য ড্রাই ফুড অনেক সাহায্য করে। সব সময় ভারি খাবার খাওয়া হয়ে উঠে না। সেই ক্ষেত্রে আপনি ড্রাই ফুড খেতে পারেন। 
  • মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়াঃ ৭ দিনের মধ্যে মোটা হওয়ার জন্য প্রতিদিন মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট বা ক্যালোরি জমতে সাহায্য করে। যা আপনাকে দ্রত মোটা করে দিবে। 
  • ফাস্টফুড খাবার অভ্যাসঃ অল্প সময়ে মোটা হওয়ার জন্য ফাস্টফুড খাবার গুলো খেতে পারেন। 
  • পর্যাপ্ত পানি পান করাঃ আমরা সবাই জানি সুস্থ সুন্দর স্বাস্থ্যের জন্য পানি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। পানি আমাদের শারীরিক গঠনের জন্য খুবই উপকারী। তাই  অল্প সময়ে মোটা হওয়ার জন্য ঘন ঘন পানি পান করতে পারেন। 
  • পর্যপ্ত ঘুমঃ স্বাস্থ্য সুন্দর ও ভালো রাখতে ঘুমের কোন বিকল্প নাই। তাছাড়াও অল্প সময়ে মোটা হওয়ার জন্য বেশি বেশি ঘুম এর প্রয়োজন। এটি আপনার শরীরের 
  • দঃচিন্তা মুক্ত থাকাঃ চিকন স্বাস্থ্য মোটা করতে এটি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যতটা পারবেন হাসি খুশি থাকার চেষ্টা করবেন।

মেয়েদের মোটা হওয়ার ব্যায়াম

মেয়েদের মোটা হওয়ার ব্যায়াম সম্পর্কে এবার চলুন বিস্তারিত জেনে নিন। প্রয়োজনের চেয়ে অধিক চিকন স্বাস্থ্য সত্যি খুব খারাপ লাগার বিষয়। তাই মোটা হতে খাবারের পাশাপাশি ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত শরীরচর্চার মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব। কিছু ব্যায়াম আছে যা আপনাকে শুকাতে সাহায্যে করবে। আবার কিছু ব্যায়াম আছে যা করার মাধ্যমে

সকালে-খালি-পেটে-কি-খেলে-মোটা-হওয়া-যায়

আপনার মাংস পেশি উন্নত করার মাধ্যমে আপনাকে মোটা করবে। তবে মনে রাখবেন শুধু ব্যায়াম করলেই আপনি মোটা হয়ে যাবেন না। তবে নিয়মিত সঠিক ভাবে ব্যায়াম করার ফলে ধীরে ধীরে আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটবে। তাই নিয়মিত খাবারের পাশাপাশি শরীরচর্চা করার চেষ্টা করবেন। চলুন তাহলে মেয়েদের মোটা হওয়ার কিছু ব্যায়াম দেখে নিন।

মেয়েদের মোটা হওয়ার জন্য পুশ আপ ব্যায়াম, স্কোয়াটস ব্যায়াম, লাঙ্গেস ব্যায়াম, ডেড- লিফট ব্যায়া, বেঞ্চ প্রেস ব্যায়াম, সিট আপ ব্যায়াম, বেন্ট ওভার লো ব্যায়াম এই ধরনের ব্যায়াম গুলোর মধ্যে আপনি আপনার জন্য প্রয়োজন এমন গুলো বেছে নিয়ে ব্যায়াম শুরু করতে পারেন। তবে এই ক্ষেত্রে কোন জিম সেন্টারের পরামর্শ নিতে পারেন আপনি।

মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় 

মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। মোটা হওয়ার জন্য অনেকেই আছেন অনেক রকম পদ্ধতি অবলম্বন করেন। কিন্তু ঘরোয়া উপায় গুলো কি জানেন। যে গুলো সবার বাসাতেই কম বেশি থাকে কিন্তু সঠিক কার্যকারিতা গুলো না জানার কারণে অনেকেই এগুলোর সঠিক ব্যবহার করেন না। বাহিরের খাবার খাওয়া, মোটা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ওষুধ সেবন করা 

এগুলো ছাড়াও আপনি ঘরের উপকরণ গুলো দিয়ে তাড়াতাড়ি মোটা হতে পারবেন। বেশি কিছু না শুধু নিয়মিত কিছু অভ্যাস গড়ে তুলুন দেখবেন কতটা পরিবর্তন। 

  • বাসায় থাকা যে কোন খাবার খান। বার বার খান পেট ফাঁকা রাখবেন না। তবে উচ্চ ক্যালোরি ও প্রোটিন যুক্ত খাবার গুলো বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন। যা আমরা ইতিমধ্যে উপরে আলোচনা করে আসছি। 
  • পানি বা পানি জাতীয় খাবার গ্রহন করতে পারেন। সারাদিনের ব্যাস্ততার পাশাপাশি চেষ্টা করুন সাধারণত দিনের থেকে অধিক পানি বা পানি জাতীয় খাবার গ্রহন করার।
  • ঘুম বা বিশ্রাম নিন বেশি বেশি। পরিশ্রম কম করার চেষ্টা করুন। খাওয়ার পাশাপাশি অধিক পরিমাণ নিয়মিত ঘুমানোর চেষ্টা করুন। এগুলো আপনার শরীরের পুষ্টি উপাদান গুলো জমা হয়ে ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। 
  • তাছাড়াও ঘরের তৈরি বিভিন্ন রকমের পুষ্টিকর খাবার খেতে পারেন। সবুজ শাকসবজি ফলমূল ইত্যাদি। এগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধের পাশাপাশি আপনাকে মোটা করতে সাহায্য করবে। 
  • দুধ খেতে পারেন। এখন সবার বাসাতেই দুধ বা দুধের তৈরি খাবার থাকে। মোটা হওয়ার জন্য এই খাবার গুলে আপনাকে সাহায্য করবে। 
  • কফি পান করতে পারেন। এটিও এখন সবার বাসাতেই থাকে। কফি ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। 
  • পান্তা ভাত খেতে পারেন। মোটা হওয়ার জন্য পান্তা ভাত খুবই উপকারী। সকালে ও রাতে আপনি পান্তা ভাত খেতে পারেন। 

রাতে কি খেলে ওজন বাড়ে 

রাতে কি খেলে ওজন বাড়ে এগুলো অনেকেই জানতে চান। চলুন তাহলে বিস্তারিত জেনে নিন। আমরা ইতিমধ্যে সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় এই সম্পর্কে জেনেছি।  কিছু মানুষ অতিরিক্ত মোটা স্বাস্থ্য নিয়ে ভুগতে থাকে। আবার কিছু মানুষ অতিরিক্ত চিকন পাতলা স্বাস্থ্য নিয়ে ভুগতে থাকেন। তবে চিকন স্বাস্থ্য মোটা করার জন্য রাতে কিছু ফ্যাট, উচ্চ ক্যালোরি, চর্বিযুক্ত ও বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড খাবার গুলো খেতে পারেন। 

যেমন বিভিন্ন ধরনের অ্যলকোহল জাতীয় পানি বা এনার্জি ড্রিংকস। এগুলো প্রচুর ফ্যাটি জাতীয় খাবার যা চিকন স্বাস্থ্য মোটা করতে সাহায্য করবে। কিন্তু অতিরিক্ত গ্রহন না করাই ভালো। যেহেতু রাতে হজম এর সমস্যা হয়ে শরীর খারাপ হতে পারে। তাই পরিমাণ মতো খেতে পারেন। বিভিন্ন চিজ, বর্গার বা টক জাতীয় ফল এগুলো খেতে পারেন। এই খাবার গুলো অনেক ক্ষন পেটে থাকে। এছাড়াও পান্তা ভাত খেতে পারেন। 

মোটা হওয়ার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা

মোটা হওয়ার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। মোটা হওয়ার জন্য কোন কোন খাবার খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে অবশ্যই জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। কেননা মোটা হওয়ার জন্য প্রতিদিনের লাইফ স্টাইল পরিবর্তনের মধ্যে প্রথমত হল খাদ্য। সঠিক ও পরিমিত খাদ্য গ্রহনের মাধ্যমে আপনার ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই মোটা হওয়ার জন্য আগে আপনার সঠিক খাদ্য তালিকা তৈরি করুন। 

তারপর প্রতিদিন সেগুলো নিয়ম করে খাওয়ার চেষ্টা করুন এছাড়াও সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যাবে এই সম্পর্কে বিস্তারিত উপরে আলোচনা করা হয়েছে। চলুন তাহলে এবার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা গুলো জেনে নিন। 

  • ভাতঃ অবাক হচ্ছেন, হ্যাঁ  মোটা হওয়ার জন্য আপনি ভাত খেতে পারেন। ভাতের মধ্যে পান্তা ভাত বেশি উপকারী। সকালে চাইলে পান্তা ভাত খেতে পারেন। ভাতে রয়েছে প্রচুর শর্করা ও ক্যালোরি যা আপনাকে মোটা হতে সাহায্য করবে। 
  • লাল মাংসঃ লাল মাংস থেকে কলেস্টেরল ও  ফ্যাট বেশি পাওয়া যায়। যা ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।  তাছাড়াও  মায়োগ্লোবিন নামক লোহাযুক্ত প্রোটিন ও আয়রন থাকে যা স্বাস্থ্য উন্নতি করতে সহায়তা করে। তাই সপ্তাহে আপনার পছন্দ মতো লাল মাংস রান্না করে খেতে পারেন। 
  • তৈলাক্ত মাছঃ তৈলাক্ত মাছ ওজন বাড়াতে বা স্বাস্থ্য ভালো রাখতে খুবই উপকারী। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় তৈলাক্ত মাছের রেসিপি রাখতে পারেন। তাছাড়া তৈলাক্ত মাছ থেকে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড, বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ পাওয়া যায়। 
  • ফাস্ট ফুডঃ ফাস্ট ফুড খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু আপনি যদি অস্বাভাবিক চিকন হন তবে পরিমিত এই ধরনের খাবার খেতে পারেন। কেননা প্রচুর ফ্যাটি খাবার ফাস্ট ফুড যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে। 

কোন কোন সবজি খেলে ওজন বাড়ে 

কোন কোন সবজি খেলে ওজন বাড়ে এ সম্পর্কে জেনে নিন মূলত রোগা হোক, পাতলা হোক, মোটা হোক, চিকন হোক যে কোনো মানুষের জন্যই সবজি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সবজি শরীরের ওজন বাড়াতেও পারে। আবার কমাতেও পারে। তবে কোন কোন সবজি খেলে ওজন বাড়ে। সেগুলো নির্বাচন করুন তারপর প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা সেগুলো রাখার চেষ্টা করুন।  

সকালে-খালি-পেটে-কি-খেলে-মোটা-হওয়া-যায়

তাহলে এর জন্য কোন সবজিগুলো খেলে ওজন বাড়ে বা স্বাস্থ্য মোটা হয় সেগুলো দেখে নিন

মিষ্টি আলুঃ মিষ্টি আলু ওজন বাড়াতে ব্যাপক সাহায্য করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড এর ক্যালোরি যা খেলে ওজন বৃদ্ধি করে। তাই স্বাস্থ্য মোটা করতে চাইলে খাদ্য তালিকায় মিষ্টি আলু রাখতে পারেন।

বিটঃ বিট শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে বা স্বাস্থ্য মোটা করতে নিয়মিত বিট খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শর্করা ও কার্বোহাইড্রেট। বিট খাওয়ার ফলে দেহে শর্করার পরিমাপ বাড়ে। যার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও বিট খাওয়ার জন্য বিপাকীয় প্রতিক্রিয় ঘটে। এছাড়াও খেতে পারেন আরো অনেক মিষ্টি জাতীয় সবজি। যেমন মিষ্টি কুমড়া মাটির নিচে থাকা বিভিন্ন সবজি গাজর, মুলা, আলু ইত্যাদি। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে। যার কারণে এই সবজি গুলো খেলে দ্রুত ওজন বাড়াতে সহায়তা করবে।

সাদা আলুঃ সাদা আলু শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে বা স্বাস্থ্য মোটা করতে সাহায্য করে। তাই সাদা আলু প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি ও ফ্যাট। এছাড়াও এটি এমন একটি সবজি যা আপনি সারা বছরই বাজারে পাবেন। অনেকে আবার নিজের বাড়িতে চাষ করে থাকেন এই আলু।

কোন ফল খেলে মোটা হওয়া যায়

কোন ফল খেলে মোটা হওয়া যায় এটি অনেকের ভেবে থাকেন। তবে চলুন জেনে নিন। মুলত যারা প্রয়োজনে তুলনায় অত্যাধিক রোগা পাতলা বা চিকন। তাদের বিভিন্ন ভাবনা চিন্তার শেষ নেই। কোন খাবার খেলে মোটা হবে। বা কোন সবজি খেলে মোটা হবে। বা কোন ফল খেলে মোটা হবে এগুলো নিয়ে ভাবনার শেষ নেই তাদের। তাই আপনার শারীরিক গঠন ঠিক রাখতে 

প্রতিদিনের জীবন যাপনের অভ্যাসগুলো পরিবর্তনের পাশাপাশি খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক রকমেরই ফল রয়েছে তার মধ্যে যেসব ফলগুলো খেলে ওজন বৃদ্ধি পাবে। সে ফল গুলো বাছাই করে নিতে হবে। তারপর প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সে ফলগুলো রাখার চেষ্টা করবেন। চলুন তাহলে কোন ফল খেলে মোটা হওয়া যায়। সেগুলো চলুন তাহলে মোটা হওয়ার ফল গুলো দেখে নিন।

  • আম
  •  কাঁঠাল
  •  শসা
  •  লিচু
  •  পাকা 
  • পেঁপে
  •  আঙ্গুর
  •  মিষ্টি আলু 
  • বাদাম 
  • নাশপাতি 
  • কাঁচা কলা
  •  লিচু 
  • খেজুর
  •  আপেল 
  • কাজুবাদাম
  •  কিসমিস

উপরে উল্লেখিত ফলগুলো নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখার চেষ্টা করবেন বা নিয়মিত খাবেন। এগুলো আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধের পাশাপাশি স্বাস্থ্যর উন্নতি করতে সাহায্য করবে। এছাড়াও এগুলো পাশাপাশি বিভিন্ন সুষম খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন। সঠিক পরিমাণ ও সঠিক সময় নির্ধারিত করে খাবার গুলো গ্রহণ করবেন। এতে দ্রুত স্বাস্থ্য মোটা করতে সহায়তা করবে।

শেষ কথাঃ সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় এর সম্পর্কে বিস্তারিত প্রয়োজনীয় তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি আজকের আর্টিকেলে। আশা করছি আপনারা যারা অনেক চিকন রোগা পাতলা স্বাস্থ্য নিয়ে ভুগছেন। তাদের অনেক উপকারে আসবে। এছাড়াও আরো জানতে পারবেন। কিভাবে দ্রত মোটা হওয়া যায়, ৭ দিনে মোটা হওয়ার সহজ উপায়, মোটা হওয়ার সবজি, ফল ও খাবার সহ আরও অনেক প্রয়োজনিয় বিষয় গুলো।

প্রিয় পাঠক আপনিও যদি এই সমস্যার ভুগেন তো নিয়মিত উপরে উল্লেখিত নিয়ম ও খাবার গ্রহন করতে পারেন। নিয়মিত কিছু বাজে অভ্যাস পরিবর্তনের ফলে। আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতে ঘটতে পারে। তাই স্বাস্থ্য সচেতন হন। নিজের যত্ন নিন মানসিক চাপ মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। তাছাড়াও আজকের আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে আপনার। তবে কমেন্ট করে মতামত অবশ্যই জানাবেন ধন্যবাদ। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

লানিং টিপস ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url