বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি চলুন জেনে নিন। সাথে আজকে আরও জানতে পারবেন সেরা জনপ্রিয় চাহিদা বেশি সেক্টর কোনটি, বায়ার কি, বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি, টাকা পাওয়ার মাধ্যেম, ফ্রিল্যান্সিং আয়ের দিক থেকে কত তম।
নতুদের জন্য বেস্ট সেক্টর কোনটা এবং কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন। তাছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ সহ আরও অনেক প্রয়োজনিয় বিষয় সর্ম্পকে জানতে পারবেন। তাই আপনি যদি বিস্তারিত জানতে বা তথ্য পেতে চান তবে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
- বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
- ফ্রিল্যান্সি সেক্টরে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি
- ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সব চেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি
- ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলে
- ফ্রিল্যান্সিং এ বর্তমানে সেরা ডিমান্ডেবল বিষয় গুলো
- ফিল্যান্সিং এ কতোগুলো সেক্টর রয়েছে কি কি
- ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি
- ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজ নতুনদের জন্য সহজ
- ফ্রিল্যান্সির কাজ কিভাবে করতে হয়
- নতুনদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস কোনটি
- ফ্রিল্যান্সিং এ আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত
- ফ্রিল্যান্সিং করতে কিসের প্রয়োজন
- ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে নারী -পুরুষের অংশ গ্রহণের শতকরা হার কত ২০২৪
- ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি
- শেষ কথাঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এ সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে চলুন বিস্তারিত জেনে নিন।ফ্রিল্যান্সিং জগতে কম বেশি সবারই জানার ইচ্ছে থাকে। সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর গুলোর সম্পর্কে। বিশেষ করে নতুদের মধ্যে। কারণ এটি এমন একটি সেক্টর যেখানে নিজের দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে স্বাধীন ভাবে কাজ করা যায়।ডিজিটাল এই সময়ে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় ক্যারিয়ার হয়ে উঠেছে।
তাই আপনি যে কোন সেক্টরে স্কিল অর্জন করে কাজ করতে পারেন। তবে একটু সর্তকতার সাথে দক্ষতা অর্জন করবেন। এমন কোনো সেক্টর নিবেন না যার চাহিদা মার্কেটে খুবই কম। তবে ফ্রিল্যান্সিং র্মাকেটপ্লেস গুলোতে অনেক ধরনের কাজ আছে। যেগুলো সব সময় ডিমেন্ডেবল এবং সামনেও বেশি থাকবে। যে কাজ গুলোর চাহিদা বেশি সেগুলো চলুন এবার দেখে নিন। তার মধ্যে ১টি সেক্টর নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং জার্নি শুরু করে দিন।
ডিজিটাল মার্কেটিং
জনপ্রিয় একটি ডিমান্ডেবল সেক্টর হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং হলো কোন প্রডাক্ট বা সার্ভিসকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে মার্কেটিং করা বা বিভিন্ন সেক্টরের মধ্যেমে অনলাইন জগতে কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের মার্কেটিং এবং আপনার প্রোডাক্টগুলোর বিজ্ঞাপন প্রচার করা। ডিজিটাল মার্কেটিং করার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেমনঃ ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউব, টিকটক।
তাছাড়াও মোবাইল বা এসএমএস মার্কেটিং করতে পারেন স্মার্টফোন এর সাহায্য। অনলাইন এর যাবতীয় বিজনেস এর প্রচার প্রচারণা চালানো হয় এই ডিজিটাল র্মাকেটিং এর মাধ্যমে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা প্রচুর। আপনি যদি আপওয়ার্ক এক্সপার্ট এর প্রোফাইল দেখেন তো বুজতে পারবেন এর চাহিদা কতো। তারা ঘন্টায় কতো ডলারের উপর কাজ করে।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুকে কত ফলোয়ার হলে টাকা পাওয়া যায়
SEO ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ। আপনি যদি মার্কেটিং এক্সপার্ট হিসেবে কাজ করতে চান তবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোনো বিকল্প নাই। beginner level বা নতুন কাজ শিখে আপনি মাসে ২৫ থেকে ৫০ হাজার পযন্ত ইনকাম করতে পারবেন। আর কাজের দক্ষতা বেশি থাকলে বা intermadiate level হলে ৫০ থেকে ১ লক্ষ পযন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
তারপর আবার advance level এ মাসে ১ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ পযন্ত ইনকাম করতে পারেন। তাহলে বুজছেন ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কতো। চাইলে আপনি এই সেক্টর দিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং এ বর্তমানে সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর এর মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অনেক বড় সেক্টর। তাই চাইলে আপনি এই সেক্টরে কাজ শিখে ভালো ইনকাম করতে পারেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন
বর্তমানে এই সেক্টরের চাহিদা খুবই বেশি। সব জায়গাতেই এখন গ্রাফিক ডিজাইন লাগে। কোন একটি কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তার প্রোডাক্ট সুন্দর করে উপস্থাপনা করতে বা সেল করতে অবশ্যই ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক ডিজাইনের প্রয়োজন হয়। যত ভালো উপস্থাপনা করতে পারবে তার ব্যবসা ততো উন্নতি হবে। গ্রাফিক ডিজাইন হলো কোন একটি চিন্তা ভাবনা বা প্ল্যান অনুযায়ী Visual এবং textual content কে এর মাধ্যমে প্রকাশ করা।
গ্রাফিক ডিজাইন এর মুল বিষয় হলো টেক্সট, ফটো, কালার ইত্যাদি। যে কোনো কোম্পানির লোগো ডিজাইন, প্যাকেজিং ডিজাইন, মার্কেটিং ম্যাটারিয়াল ডিজাইন ইত্যাদি গ্রাফিক ডিজাইন এর কাজ। গ্রাফিক ডিজাইন এর কম্পিটিশন বেশি তাই আপনাকে ক্রিয়েটিভ হয়তে হবে এই সেক্টরে। এই সেক্টরে নিজের জায়গা ধরে রাখার জন্য নিত্য নতুন নিজেকে আপডেট করে তুলতে হবে। নতুন নতুন কাজ শিখতে হবে।
গ্রাফিক ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং এ সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর ও জনপ্রিয় সেক্টর। দিন দিন গ্রাফিক ডিজাইনের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলছে। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে ওয়েবসাইট পর্যন্ত সব জায়গায় গ্রাফিক ডিজাইনের চাহিদা বাড়ছে। আপনার যদি গ্রাফিক ডিজাইনের মৌলিক দক্ষতা থাকে তবে আপনি এই সেক্টর বেছে নিতে পারেন বা একটু সময় দিয়ে ভালো করে কাজ শিখেও এই সেক্টরে কাজ করতে পারেন।
অফলাইন অনলাইন দুই সেক্টরেই গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। সব জায়গায় এখন আধুনিকতার ছোঁয়া তাই সব জায়গা তেই গ্রাফিক ডিজাইন দেখা যায়। অনেক গ্রাফিক্স ডিজাইনার রয়েছে যারা প্রত্যেক ঘন্টায় একটা স্মার্ট এমাউন্ট অর্জন করে। লোগো ডিজাইন, ব্যানার, ব্রসিওর, পোস্টার, টি-শার্ট ইত্যাদি ডিজাইন কাজ শিখতে পারেন। এবং আপনিও মাসে ৩০ হাজার থেকে ৫ লক্ষ টাকা পযন্ত ইনকাম করতে পারেন।
ওয়েব ডেভলেপমেন্ট
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হতে গেলে সর্বপ্রথম প্রয়োজন স্কিল। আপনার স্কিল যত ভালো হবে আপনি ততই ভালো কাজ করতে পারবেন। একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে ঘরে বসেই প্রচুর টাকা আয় করতে পারেন। ওয়েবসাইট, ফোরাম ওয়েবসাইট, শপিং ওয়েবসাইট, ব্লগ ওয়েবসাইট আরও অনেক রকমের ওয়েবসাইট হতে পারে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে একটু সময় লাগে।ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সাধারণত তিন ধরনের আছে।
এক front end ডেভেলপমেন্ট, দুই back end, তিন full stack. fornt back পার্ট এ একটি ওয়েব সাইট কেমন হবে তা coding করে বনানো হয়। back end পার্ট এ ওয়েব সাইটের অপারেশন প্রসেস তৈরি করা হয়। full stack এ বাকি দুইটার কাজই করা হয়। বর্তমান এ সব থেকে ডিমান্ডেবল গুলোর মধ্যে এটিও ডিমান্ডেবল সেক্টর। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে অন্য গুলোর মতোই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কাজের চাহিদা বেশি।
এই সেক্টরে কাজ শিখে আপনি ভালো ইনকাম করতে পারেন। মাসে ২-৩ লাক্ষ পযন্ত ইনকাম করতে পারবেন বা এর থেকে বিশিও ইনকাম করতে পারেন। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কাজটি একটু expensive. এই সেক্টরে কাজও বেশি তাই অনেক চিন্তা ভাবনা বা প্ল্যান করার প্রয়োজন হয় এই সেক্টরে। এখন প্রতিটা কোম্পানি, ব্যবসা, প্রতিষ্ঠানে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর প্রয়োজন হয় অনেক। তাই এই সেক্টরে ডিমান্ডও অনেক বেশি।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বর্তমান সময়ে অন্যতম জনপ্রিয় একটি স্কিল। সহজ ভাষায় বলতে গেলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও হলো, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট কে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পৃষ্ঠায় আনার জন্য একটা প্রযুক্তিগত কৌশল।বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এ সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর এর মধ্যে এটিও একটি। এসইও যত ভালো করবেন আপনার ওয়েবসাইট ততো বেশি Rank করবে।
এসইও করার মাধ্যমে আমরা সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজের প্রথমে রাখার চেষ্টা করি। কারণ মানুষ যখন কোনকিছু নিয়ে সার্চ দেয় তখন রেজাল্ট পেজের প্রথমে যারা থাকে তাদের লিংকেই ক্লিক করে। অথাৎ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর কাজই হলো কি ভাবে মানুষ আপনার কাজ কে প্রথম পেজে পাবে সেই কাজটা করা। কন্টেন্ট গুলোকে সুন্দর করে উপস্থাপন করেন এবং সুন্দর করে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর টেকনিক শিখেন।
কনটেন্ট রাইটিং
বর্তমান সময়ে কনটেন্ট রাইটিং একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে। কোন একটি কোম্পানি বা ব্লগার বা কনটেন্ট ক্রিয়েটার তাদের প্রত্যেকের জন্য কনটেন্ট রাইটিং প্রয়োজন। এই সেক্টরেও ব্যাপক কাজ রয়েছে। আপনার যদি ভালো লেখার দক্ষতা থাকে এবং বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটিং এর বিষয় গুলো নিয়ে গবেষণা করার মতো ধৈর্য থাকে বা বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানার চেষ্টা
ও সেটা নিয়ে সুন্দর করে গুছিয়ে লেখালেখি করার ইচ্ছে থাকে তবে আমি বলবো এই সেক্টর আপনার জন্য। কনটেন্ট রাইটিং এর উপর বেসিক দক্ষতা অর্জন করে এবং এই কাজের উপর এক্সপার্ট হয়ে সহজেই আপনি এই কাজটি করতে পারেন। বাংলা কনটেন্ট লিখার পাশাপাশি আপনি চাইলে আরও অন্য ভাষায় কনটেন্ট লিখতে পারেন, এবং ভালো আয় করতে পারেন।
ভিডিও এডিটিং
বর্তমানে ভিডিও এডিটিং একটি ডিমান্ডিং সেক্টর। ভিডিও এডিটিং হচ্ছে একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে এক বা একাধিক ভিডিও ফুটেজকে কৌশলে পুনর্বিন্যাস করে নতুন ভিডিও তৈরি করা হয়। যেমন যে কোন ভিডিও, অ্যাড, শর্টফিল্ম, সিনেমা ইত্যাদি। বর্তমানে অন্য সেক্টর গুলোর সাথে ভিডিও এডিটিং এর প্রয়োজনিয়তাও বাড়ছে অনেক। আপনি বেসিক কোনো সফটওয়্যার দিয়ে শুরু করতে পারেন ।
তারপর ভিডিও এডিটিং সফ্টওয়্যারে দক্ষতা অর্জন করে ভিডিও র্মাকেটিং করার ফলে ভালো আয় করতে পারেন। এটি একটি ক্রিয়েটিভ স্কিল। এই স্কিল অর্জন করে অনলাইন অফলাইনে স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন। ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক থেকে শুরু করে টিকটক ভিডিও গুলো ভিডিও এডিটিং এর সাহায্য সম্পাদনা হয়ে থাকে। প্রতিনিয়ত বিনোদন, শিক্ষা, প্রচারণা ও তথ্য ইত্যাদি নিয়ে ভিডিও কনটেন্ট প্রস্তুত করা হচ্ছে
যার ফলে ভিডিও এডিটিং এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। upwork, fiverr,freelancer.com ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসগুলোতে ভিডিও এডিটরদের জন্য ভালো ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে।অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে প্রফেশনাল ভিডিও এডিটরের প্রয়োজন পরে। তাদের ভিডিও কনটেন্ট তৈরির জন্য ফ্রিল্যান্সার ভিডিও এডিটরের সাথে কাজ করে।এডিটিং সফটওয়্যার, ভিডিও সম্পাদনা কলা কৌশল, সৃজনশীলতা ইত্যাদি
দক্ষতা থাকলে আপনার জন্য এই সেক্টর বেস্ট হবে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, সাথে বাড়ছে ভিডিও কনটেন্টের চাহিদাও। বিভিন্ন ই- কমার্স সাইট,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,ইউটিউব চ্যানেল, ওয়েবসাইট, বিজ্ঞাপন ভিডিও, শর্ট ফিল্ম ও ডকুমেন্টরি ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও ইত্যাদি ফ্রিল্যান্সিং এর ভিডিও এডিটিং এর চাহিদা ব্যাপক রয়েছে।
আপনিও ভিডিও এডিটিং এর উপর দক্ষতা আর্জন করে একজন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটর হতে পারে এবং হ্যান্ডসাম আর্নিং করতে পারেন। মাসে কমপক্ষে ৩০ হাজার থেকে শুরু করে ৪ লক্ষ টাকা পযন্ত ইনকাম করতে পারবেন এই সেক্টর থেকে। এই সেক্টরে আপনি যত ভালো কাজ করতে পারবেন তত ভালো ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন।
সোশাল মিডিয়া ম্যানেজম্যান্ট
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এ সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টরের মধ্যে এটিও একটি। এটির মাধ্যমে আপনি কন্টেন্ট গুলোকে অনলাইন প্ল্যাটফরমে দেখাতে পারেন বা লাইভ ভিডিও করেও বিজনেস করতে পারেন। আমরা বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় সাইট গুলোতে প্রচুর সময় ব্যয় করে থাকি। এই ডিজিটাল সময়ে সব কিছুই এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় আওতাভুক্ত।
প্রায় প্রত্যেকটি বিজনেস প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি সোশ্যাল মিডিয়ায় মাধ্যমে সুন্দর ভাবে ব্যবসা পরিচালনা করছে। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি সম্পর্কে জ্ঞানী হন তবে আপনি এই সেক্টরটি নিয়ে কাজ করতে পারেন। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর এর একটি এটি।
ফ্রিল্যান্সি সেক্টরে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি
ফ্রিল্যান্সিল সেক্টরে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি জেনে নিন বিস্তারিত। বর্তমানে ডিজিটাল সময়ে অনেক মানুষ স্বাধীন ভাবে কাজ করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং বেছে নিচ্ছে। অনেকেই আবার বেকারত্ব দূর করার জন্য এই কাজটি পেশা হিসেবে গ্রহন করছে। যে কোন কাজের ফাঁকে বা পড়াশোনার পাশাপাশি এই সেক্টরে কাজটি করা যায় জন্য কাজটি শিখার চাহিদাও বেশি।ঠিক তেমনি মুক্ত পেশা হিসেবে জনপ্রিয়তাও বাড়ছে বেশি।
ফ্রিল্যান্সিং করতে চাই অনেকেই তবে বুঝে উঠতে পারে না,কোন টা দিয়ে শুরু করবে, কিভাবে করবে বা কোনটা তার জন্য ভাল হবে তবে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এ অনেকগুলো সেক্টর রয়েছে তার মধ্যে আপনি আপনার জন্য কার্যকর এমন একটা সেক্টর নিতে পারে তবে এই কাজটির জন্য আপনার সর্বপ্রথম প্রয়োজন হবে ধৈর্য আর সময়। একটু ধৈর্য ধরে কাজ শিখে যে কোনো সেক্টরের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে তবেই আপনি সাফল্য পাবেন।
আরো পড়ুনঃ ফ্রি অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো নিয়ে ইতিমধ্যেই উপরে আলোচনা করেছি। বেশ কিছু প্রয়োজনীয় টপিক বা জনপ্রিয় সেক্টর নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি উপরের আলোচনা গুলো পড়ে থাকেন তবআশা করছি বুঝতে পেরেছেন। চাহিদা বেশি সেক্টর গুলো সম্পর্কে। এই কাজ গুলো শিখে হ্যান্ডসাম সেলারি অর্জন করা সম্ভব। ঘরে বসে বা যেকোন কাজের পাশাপাশি এই কাজগুলো শিখে আপনিও স্বাবলম্বী হতে পারেন।
প্রজেক্ট ম্যানেজম্যান্ট
আপনি যদি খুব কম সময়ে ঘরে বসেই কিছু করতে চান, তবে এই সেক্টরটি আপনার জন্য বেস্ট হবে। । এই সেক্টরটি ঘরে বসে কাজ করার জন্য সব থেকে চমৎকার একটি সেক্টর। বিশেষ করে গৃহিনী যারা একদম বাহিরে কাজ করতে পারে না, বা বিভিন্ন কারণে হয়ে ওঠে না, তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। project management এর জন্য জটিল কোন সফটওয়্যার শিখার প্রয়োজন হয় না। এই সেক্টরের কাজ হলো একদম সিম্পল।
মনে করেন কোন একটা প্রজেক্ট হচ্ছে এখন ওই প্রজেক্টের কে কোথায় কি করছে, না করছে এবং কিভাবে করছে, কোন সময়ে করছে এগুলো দেখা এবং কখন বস কে কাজটি সাবমিট করতে হবে, কখন employ কে সাবমিট করতে হবে এই ধরনের যাবতীয় কাজ গুলো গুছিয়ে করা বা দেখা। এই ওয়েবসাইট এর অনেক সাইট আছে যেগুলো অনলাইনের মাধ্যমে করে দেওয়া সম্ভব। এই কাজ শিখার জন্য বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় না।
ফটো এডিটিং
বর্তমান সময়ে ফটো এডিটিং জনপ্রিয় একটি সেক্টর বলতে পারেন। ফটো এডিটিং হলো একটি ছবির অপ্রয়োজনীয় অংশ কাট করা এবং ছবিটি কে সুন্দর করে সাজানো জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো এড করা। যেমন কলার, ব্রাইটনেস ইত্যাদি এগুলোর মাধ্যমে একটি ফটোকে সুন্দর করে উপস্থাপনা করা হয়। ফটো এডিটিং হচ্ছে গ্রাফিক ডিজাইনের উপশাখা একটি।
যার মাধ্যমে কাট ছাট এর কাজ করা হয়। আপনি এই সেক্টরে কাজ শিখে ক্যারিয়্যার তৈরি করতে পারেন। বর্তমানে ফটো এডিটিং এর চাহিদা ব্যাপক। তাই আপনি এই কাজটি মাধ্যমে ভালো ইনকাম করতে পারেন।বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এ সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর এর মধ্যে ফটো এডিটিং হচ্ছে একটি
ডাটা এন্ট্রি
এই কাজটি করা খুবই সহজ এবং এর চাহিদাও ব্যাপক। আপনি যদি চান তো ডাটা এন্ট্রির কাজটা শিখে আপওয়ার্ক, ফাইবার ইত্যাদি এই ধরনের বড় প্ল্যাটফরম গুলোতে ভালো ইনকাম করতে পারেন। অন্য সেক্টর গুলোর থেকে ডাটা এন্ট্রি একটু আলাদা। তাই আপনি যদি চান সহজ কিছু শিখে কাজ করতে তবে ডাটা এন্ট্রি দিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন।
আপনার যদি বেসিক কম্পিউটার জানা থাকে এবং ভালো টাইপিং দক্ষতা থাকে তবে ডাটা এন্ট্রির কাজ আপনার জন্য সহজ হবে। বর্তমানে এই কাজের চাহিদা ভালো, কিন্তু প্রতিযোগিতা বেশি। তাই আপনিও এটি দিয়ে শুরু করতে পারেন।
সাইবার সিকিউরিটি
প্রতিটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটা করে ই-কমার্স ওয়েব সাইট রয়েছে। এই ওয়েবসাইট গুলো বিভিন্ন সময় সমস্যার মুখে পড়তে পারে। অনেক সময় কিছু দুষ্ট লোক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ই-কমার্স সাইটগুলোকে হ্যাক করতে চায়। তাই সাইবার এটাক থেকে রক্ষা পেতে বা সিকিউরিটি ও নিরাপদ এর জন্য সাইবার সিকিউরিটি। তাই সহজে আপনি এই কাজটি শিখতে পারেন।
আপনি যদি হ্যাকিং সম্পর্কে জ্ঞানী হন বা হ্যাকিং শিখেও এই কাজটি করতে পারেন। কয়েক ধরনের হ্যাকিং আছে যেমন white hat, black hat, Gray hat হ্যাকিং। নিজের বা অন্যনের ওয়েবসাইট কে রক্ষা করতে এই কাজগুলো শিখতে পারেন এবং স্মার্ট আয় করতে পারেন। বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর গুলোর মধ্যে এটির কাজও ভালো।
অনুবাদঃ আপনি যদি এই সেক্টরে কাজ করতে চান তবে আপনার ভাষা জ্ঞান থাকতে হবে তবেই এই সেক্টর আপনার জন্য সহজ হবে। চাইলে আপনি বিভিন্ন অনলাইনের মাধ্যমে ভাষা ট্রান্সলেশন বা অনুবাদ সম্পর্কে জানতে পারেন। আপনার বেসিক দক্ষতা না থাকলেও একটু রিসার্চ করে এই কাজটি সম্পর্কে জানতে পারেন। এবং এই কাজটি শুরু করতে পারেন।
ওয়ার্ডপ্রেসথিম কাস্টমাইজেশনঃ একটি ওয়েবসাইট কে সহজে সুন্দর করে সাজানোর ক্ষেত্রে এবং কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর জন্য ওয়ার্ডপ্রেস প্রয়োজন হয়। বিভিন্ন ই- কমাস মালিক কাস্টমাইজেশন এক্সপার্টদের মাধ্যমে ওয়েবসাইট সহজ পদ্ধতিতে বিভিন্ন কনটেন্ট কে সাজানো হয়। যার ডিমান্ড মার্কেটপ্লেসে প্রচুর। তাই আপনি এই কাজটি শিখতে পারেন এবং এটি দিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন ও স্মার্ট এমাউন্টও অর্জন করতে পারেন।
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টান্সঃ অন্য সেক্টর গুলোর মধ্যে এটিও একটি জনপ্রিয় সেক্টর। এই সেক্টরে কাজটি সহজ এবং ইনকামও ভালো। আপনার ইন্টারনেট এর মাধ্যমে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় কাজ করে দেওয়ার হলো ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টান্স। এটির মাধ্যমে খুব সহজে দেশে বিদেশে কাজ করতে পারবেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় সাইট গুলোতে এই কাজটি করতে হয়। আপনি এই কাজটি করেও ভালো ইনকাম করতে পারেন।
টিউটরিংঃ বর্তমানে অফলাইনে মতো অনলাইনেও এখন টিউটরিং এর প্রচলন দেখা যায়। আপনার যদি বিভিন্ন বিষয় বা টপিক সম্পর্কে জ্ঞান থাকে বা জানা থাকে তবে আপনি এটি অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারেন। সবাইকে, আপনার দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে সার্ভিসটি দিতে পারেন ও পরিসেবা টিউটরিং করতে পারেন।
ট্রান্সক্রিপশনঃ সহজ কাজ গুলোর মধ্যে আরও একটি কাজ হলো ট্রান্সক্রিপশন। ট্রান্সক্রিপশন এর কাজ হলো বিভিন্ন ভিডিও ও অডিও ফাইল সমূহে যে বর্ণনা বা আলোচনা গুলো থাকবে সেগুলো লেখায় রুপান্তর করতে হবে। এটি সহজ কাজ হওয়ায় আপনি যদি এটি শিখতে পারেন তবে আপনি ভালো ইনকাম করতে পারবেন।
অ্যাপ্লিকেশন তৈরিঃ এটিও একটি জনপ্রিয় সেক্টর। একটু সময় দিয়ে কয়েক মাস মনোযোগ দিয়ে শিখলে, এই কাজটি আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে। এবং বিভিন্ন ভাবে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই সুন্দর ক্যারিয়ার করতে চাইলে শুরু করে দিন আজই।
এছাড়াও উপরের গুলো বাদেও আরো অনেক গুলো সেক্টর রয়েছে।যেগুলো বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর । সেগুলো ও শিখে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন।বর্তমানে এগুলো চাহিদাও বেশি যেমনঃ-
গ্রাফিক ডিজাইন
ডিজিটাল মার্কেটিং
ইমেইল মার্কটিং
ভয়েস ওভার
ডাটা এনালাইসিস
ইউএক্স/ ইউ আই ডিজাইনার
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সব চেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সব চেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি চলুন জেনে নিন। upwork হলো বর্তমানে সব চেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস। এই সেক্টরে ১২ মিলিয়নেরও বেশি নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সার আছে। তবে পূর্বে বড় মার্কেটপ্লেস হিসাবে ফাইবার ছিল বেশ কিছু কঠিন ও জটিল নিয়ম নিতির জন্য এই সেক্টরে কাজ করে অনেকেই সাফল্য হতে পারে না। যার কারণে জনপ্রিয়তা একটু নষ্ট হয় এবং upwork মার্কেটপ্লেসে ভালো জায়গা করে নেয়।
তবে ফ্রিল্যান্সিং জগতে আপনার কাজের দক্ষতা যত ভালো থাকবে আপনি ততই এগিয়ে যেতে পারবেন। আপনার জন্য যে কোন কাজ করেই ভালো ইনকাম করা সম্ভব হবে। তবে বর্তমানে অন্য কাজের তুলনায় ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর পারিশ্রমিক বেশি, দক্ষতা থাকলে চার্জ করতে পারবেন সর্বনিম্ন ৫০০ ডলার তাই আপনি যদি ভালো ওয়েব ডেভেলপার হন তবে বুজতেই পারছেন হ্যান্ডসাম আয় করতে পারবেন সহজেই।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলে
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলে অনেকেই জানে না চলুন জেনে নিন। মুলত বায়ার হলো যে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিবে। কোন একটি কোম্পানির মালিক বা বিজনেস, প্রতিষ্ঠানের একটি উদ্যোক্তা হলো ক্লায়েন্ট বা বায়ার। একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অর্থের বিনিময়ে এই বায়ার দের কাছ থেকে কাজ নিয়ে থাকে। কাজের দক্ষতা ভালো থাকলে
এবং বায়ার দের তা বুঝায়তে পারলে ভালো কাজ আর ভালো ইনকাম করতে পারবেন। তবে বায়ার বা ক্লায়েন্টের সাথে ভালো ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন,এতে পরবর্তী তে খুশি হয়ে বায়ার আপনাকে দিয়ে আরও কাজ করাইতে চাইবে।এতে করে আপনি ভালো ইনকাম করার সুযোগ পাবেন। তবে আপনাকেই বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস থেকে তাদের খুঁজে নিতে হবে। তার আগে অবশ্যই আপনাকে কাজের স্কিল ও দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে সেরা ডিমান্ডেবল বিষয় গুলো
ফ্রিল্যান্সিং এ বর্তমানে সেরা ডিমান্ডেবল বিষয়গুলো জেনে নিন। আমরা ইতিমধ্যে মধ্যে আলোচনা করেছি ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এ সম্পর্কে। এখন আসুন এইবার একটু আলোচনা করি ডিমান্ডেবল বিষয় গুলো নিয়ে। আগেই বলেছি স্বাধীন ভাবে কাজ করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং জনপ্রিয় পেশা হয়ে উঠেছে। নিজের মতো করে কাজ করা যায় জন্য
অনেকেরই প্রচ্ছদের পেশা ফ্রিল্যান্সিং। আপনি এই সেক্টর আপনার মতো করে কাজ করতে পারবেন এবং ভালো ইনকাম করতে পারবেন। সাথে সুন্দর চমৎকার ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন। এবার জেনে নিন, মার্কেটপ্লেসে ডির্মান্ডেবল সেক্টর গুলোতে আপনি যে যে বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করতে পারবেন।
- এডিটর ( THE EDITOR)
- লিড জেনারেশন( LEAD GENERATION)
- ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপার্ট (WORDPRESS EXPERT)
- বুক ডিজাইনার (BOOK DESIGNER)
- ই বুক রাইটার (E BOOK WRITER)
- মার্কেট রিসার্চ (MARKET RESEARCH)
- কার্টুন আর্টিস্ট(CARTOON ARTIST)
- ফিকশন রাইটার (FICTION WRITER)
- কিওয়ার্ড রিসার্চ (KEYWORD RESEARCH)
- রিজিউম এবং কভার লেটার রাইটার(RESUME ANDCOVER LETTER)
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট(VIRTUAL ASSISTANT)
- ড্রপ শিপিং(DROP SHIPPING)
- এসইও কনসালটেন্ট (SEO CONSULTANT)
ফিল্যান্সিং এ কতোগুলো সেক্টর রয়েছে কি কি
ফ্রিল্যান্সিল এ কতোগুলো সেক্টর রয়েছে কি কি জেনে নিন। ফ্রিল্যান্সিং এ অনেক গুলো সেক্টর রয়েছে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন সেক্টর গুলোর মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং রয়েছে অন্যতম শীর্ষে। ডিজিটাল মার্কেটিং খুব বড় একটি সেক্টর এই সেক্টরের মধ্য অনেক গুলো জনপ্রিয় কাজ রয়েছে যেগুলো শিখে ঘরে বসে মাসে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।
এই কাজ গুলো শিখে হ্যান্ডসাম সেলারি অর্জন করা সম্ভব। ঘরে বসে বা যেকোন কাজের পাশাপাশি বা পড়াশোনার পাশাপাশি এই কাজগুলো শিখে আপনিও স্বাবলম্বী হতে পারেন। তারপরেও আমরা নিচে আরও কিছু প্রয়োজনীয় টপিক নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন এক নজরে দেখে নিন ডিজিটাল মার্কেটিং সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন কাজ গুলো
- সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং
- ফেসবুক মার্কটিং
- ওয়েবসাইট ডিজাইন
- ইমেইল মার্কেটিং
- লিড জেনারেশন
- ইউটিউব মার্কেটিং
- কন্টেন্ট রাইটিং
- গুগল এডসেন্স
- ভিডিও এডিটিং
- ডাটা এন্ট্রি
- ব্লগিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- এফিলিয়েট মার্কটিং
- অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ অ্যাপ্লিকেশন
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট
- গুগল এডভার্টাইজমেন্ট ইত্যাদি।
ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি
ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি চলুন এবার এই বিষয়টি জেনে নিন। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং পছন্দের পেশা। তবে এই পেশায় কাজ করতে এসে আপনারা বেশিরভাগই ভেবে থাকেন। কাজ করবেন ঠিক আছে বাট টাকা টা নিবেন কিভাবে বা ওঠাবেন কি করে, কার মাধ্যমে। প্রতিটি কাজের সেক্টরে কাজের পাশাপাশি পেমেন্টেরও ব্যবস্থা থাকে।
এখন সেরা মার্কেটপ্লেস গুলো যেমন আপওয়ার্ক(up work),ফাইবার(fiverr),ফ্রিল্যান্সার ডট.কম(freelancer. Com), গুরু ডট.কম(guru.com), পিপল পার আওয়ার (peopleperhour) ইত্যাদি। যখন এই মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করবেন। তখন আপনার নিজের একটা একাউন্ট থাকবে। যেখানে আপনাকে বায়ার কাজ দেওয়ার পাশাপাশি পেমেন্টও দিয়ে দিবে।
এখন টাকা ওঠাবেন কার মাধ্যমে তাই তো চলুন দেখে নিন। পেওনিয়ার(payoneer), নেটেলার(neteller), স্ক্রিল(skrill),পে ইজি(payeazy) মূলত এগুলো থেকে আপনি টাকা উঠাইতে পারবেন। তবে পেপাল এর দ্বারা অনলাইন পেমেন্ট মেথডের মাধ্যমে টাকা উঠাতে পারবেন। তবে পেওনিয়ার জনপ্রিয় পেমেন্ট মেথড বাংলাদেশে।
ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজ নতুনদের জন্য সহজ
ফ্রিল্যান্সিল এ কোন কাজ নতুনদের জন্য সহজ চলুন জেনে নিন বিস্তারিত। ফ্রিল্যান্সিং মুক্ত পেশা জগতে নতুনরা বুঝে উঠতে পারে না, তারা কোনটা দিয়ে শুরু করবে। তাই নতুন হিসেবে সহজ কিছু সেক্টর রয়েছে যেগুলো শিখে ভালো ইনকাম করতে পারবেন। সহজ কাজ গুলোর মধ্যে হলো সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং। এই সেক্টরটি নতুদের জন্য খুবই সোজা। আবার ব্লগ পোস্টিং কাজটি নতুনদের জন্য সহজ আরেকটি সেক্টর।
লেখা লেখি করে প্রতিদিন পোস্ট করতে হয় এই সেক্টরে। সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কটিং হলো ফেসবুক মার্কটিং, ইউটিউব মার্কেটিং,ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং ইত্যাদি। এগুলো তে প্রতিনিয়ত আর্টিকেল বা বিভিন্ন ভিডিও পোস্ট করে মার্কেটিং করা হয়। যেহেতু এই কাজ গুলো অনেক সহজ এবং স্বাধীন ভাবে আপনি কাজ করতে পারেন এই সেক্টরে সেহেতু নতুন হিসেবে আপনি এই কাজ গুলো দিয়ে শুরু করতে পারে।
ফ্রিল্যান্সির কাজ কিভাবে করতে হয়
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হবে চলুন এইবার আলোচনা করা যাক। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ কিভাবে করবেন। ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোসিং দুইটা দুই রকমের কাজ অনেকেই এই দুইটা কে গুলিয়ে ফেলেন।ফ্রিল্যান্সিং হলো ঘরে বসে মুক্ত ভাবে যে কোন সময় যে কোন ক্লাইন্টের কাজ করে দেওয়া। আর অন্যদিকে আউটসোর্সিং হলো মালিকপক্ষ বা এডমিন আপনাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া।
এবার ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে, আপনার লক্ষ্য অনুযায়ী এগিয়ে যেতে হবে। লক্ষ্য যদি ঠিক না থাকে তবে আপনি এই সেক্টরে কাজ করে ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন না।তাই আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কোন কাজ আপনার জন্য easy হবে তা নির্ণয় করুন এবং তা অনুযায়ী কাজটি শিখে মার্কেটপ্লেসে গ্রাহক বা ক্লাইন্টের থেকে কাজ নেওয়ার মাধ্যমে সেবা বা সার্ভিস প্রদান করুন।
তাহলে আপনি বুজতে পারছেন। সর্বপ্রথম আপনাকে একটা লক্ষ্য নিয়ে তার উপর দক্ষতা বা স্কিল অর্জন করতে হবে। এবং আপনার বায়োগ্রাফিতে বা পোর্টফলিও সুন্দর করে সাজাইতে হবে। যা দেখে ভালো লাগলে একজন কাস্টমার আপনাকে সিলেক্ট করে কাজ দিবে। তাহলে বুঝতে পারছেন ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করবেন কিভাবে।
নতুনদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস কোনটি
নতুনদের জন্য সেরা মর্কেটপ্লেস কোনটি চলুন এবার এ সম্পর্কে কথা বলি। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলোর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং কাজ বা সার্ভিস প্রদান করা হয়। তবে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসের বিভিন্ন নিয়ম বা রেগুলেশন রয়েছে যেগুলোর সম্পর্কে আপনাকে ভালো করে জানতে হবে। নতুন অনেকেই আছে যারা নিয়ম কানুন না জেনেই মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলে থাকে।
যার ফলে মার্কেটপ্লেসের নিয়ম ভঙ্গ হলেই মার্কেটপ্লেসের প্রশাসকগণ বা এডমিন তার একাউন্ট ব্যান করে দেয় সাথে সাথে। যেটি অত্যন্ত হতাশাজনক। তাই ভালো করে রুলস গুলো জেনে মার্কেটপ্লেসে আসতে হবে। প্রিয় পাঠক ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় কাজগুলো করার জন্য সেরা কিছু মার্কেটপ্লেস গুলো হলোঃ
- ফাইভার( Fiverr)
- পিপল পার আওয়ার(People per Hour)
- আপওয়ার্ক (Upwork)
- ফ্রিল্যান্সার ডট কম(Freelancer. Com)
- টপটাল(Toptal)
- গুর ডট কম (Guru.com)
- আকুয়েন্ট(Aque
- নাইনটি নাইন ডিজাইন (99design ns)
- সিমপ্লাই হায়ার্ড(simply Hired)
- ড্রিবল(Dribble)
ফ্রিল্যান্সিং এ আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত
ফ্রিল্যান্সিং এ আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত চলুন জেনে নিন। আমাদের বাংলাদেশে প্রায় অনেক মানুষ এখন ফ্রিল্যান্সিং পেশা হিসাবে গ্রহন করছে। অনেকেই এখন actively কাজ করে যাচ্ছে। সরকারি হিসাব মতে প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার কাজ করছে এই প্লাটফর্মে। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং এর দিক দিয়ে আয়ের পরিমাণ এখন প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যা কনভার্ট করে দেখা যায় (১ বিলিয়ন সমান ১শত কোটি টাকা ) আয়।
তাই ফ্রিল্যান্সিং আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশ অবস্থান তৃতীয় তম। তাহলে বুজছেন বাংলাদেশের মতো দারিদ্র্য দেশে মানুষ বেকারত্ব দূর করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং পেশায় struggle করতেছে কত জন। ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা মতে দেখা যায় বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সার যা রয়েছে তা ২০২৫ সালে আরও উন্নত হবে আমাদের দেশটি শুধুমাত্র এই ফ্রিল্যান্সিং এর দিক দিয়ে। তাই সব দিক ফ্রিল্যান্সিং এ আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশ অবস্থান তৃতীয় তম।
ফ্রিল্যান্সিং করতে কিসের প্রয়োজন
ফ্রিল্যান্সিং করতে কিসের প্রয়োজন হয় চলুন জানুন। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর ও জনপ্রিয় কাজগুলো করতে যে বিষয়গুলো প্রয়োজন সেগুলো নিচে দেওয়া হলো, মুক্ত ভাবে কাজের জন্য একটা নিদিষ্ট লক্ষ্য থাকতে হবে এবং তার উপর দক্ষতা অর্জন করে ও ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ শুরু করতে হবে। আর এই কাজের জন্য প্রয়োজনীয়
বিষয়গুলো হলো ভালো ইন্টারনেট ব্যবস্থা থাকা প্রথমত। ল্যাপটপ,কম্পিউটার বা ডেস্কটপ থাকা। আপনি চাইলে স্মার্ট ফোন দিয়েও করতে পারবেন দ্বিতীয়ত। এগুলো সম্পর্কে বেসিক জ্ঞান থাকা তূতীয়ত। ইংরেজি ভাষার উপর জ্ঞান থাকা চতুর্থ। কেননা মার্কেটপ্লেসে ইংরেজিতে বায়ারদের সাথে কমিউনিকেশন করতে হয়। ব্রাউজিং সম্পর্কে দক্ষতা বা জ্ঞান থাকা পঞ্চম।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে নারী -পুরুষের অংশ গ্রহণের শতকরা হার কত ২০২৪
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে নারী পুরুষের অংশ গ্রহণের শতকরা হার কত ২০২৪ সালে চলুন বিস্তারিত জেনে নিন। বর্তমানে পুরুষের পাশাপাশি মেয়েরাও এখন ফ্রিল্যান্সিং করছে। ঘরে বসেই কাজ করা যায় জন্য মেয়েদের পছন্দের সেক্টর হয়ে উঠেছে ফ্রিল্যান্সিং। মোট ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা প্রায় ১৭ শতাংশ অর্থাৎ মোট ফ্রিল্যান্সারদের ১০০ জন্যের মধ্যে প্রায় ১৭ জনই ফ্রিল্যান্সার বাংলাদেশি।
বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ৫৮ ভাগ মহিলা থাকলেও হাইটেক পার্ক এর হিসাব মতে বাংলাদেশের ৯% নারী ফ্রিল্যান্সিং জগতে। টপ ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে বাংলাদেশের ৬৪% আর এর মধ্য ৯% হচ্ছে মেয়ে। ঘরে বসেই কাজ করা যায় জন্য মেয়েদের এই সেক্টরে কাজের চাহিদা বাড়ছে। আপনি বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এ সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর গুলোর কাজ শিখে শুরু করতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং।
ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি
ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি জেনে নিন। বর্তমানে দিন দিন বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বাড়ছে। সেই সাথে বাড়ছে কাজ। ই- কমাস সাইটগুলোতে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত লোকের প্রয়োজন পড়ছে বেশি। তাই আপনিও চাইলে আজই শুরু করে দিতে পারেন। যেকোনো সেক্টর বেছে নিয়ে তার উপর দক্ষতা অর্জন করে কাজ শুরু করুন এবং সুন্দর ক্যারিয়ার তৈরি করুন। স্বাধীন ভাবে কাজ করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং সব থেকে বেস্ট সেক্টর ।
ফ্রিল্যান্সিং চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে এবং সামনে আরও বাড়বে আশা করা যাচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন সেক্টরে কাজের মাধ্যমে হ্যান্ডসাম সেলারি পেতে পারেন। তো বুজতেই পারছেন ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কতোটা উজ্জ্বল। সব সেক্টরে কর্মরত মানুষ এখন ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে এগিয়ে যাচ্ছে এবং অনেকেই সফল ফ্রিল্যান্সার হয়েও উঠছে। তাই চাইলে আপনিও ডিমান্ডেবল সেক্টর গুলোর কাজ শিখে ইনকাম করতে পারেন।
শেষ কথাঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় যাবতীয় তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো জানতে পেরেছেন। সব পেশার সব বয়সে মানুষ মুক্ত ভাবে নিজের মতো করে করতে পারে এই কাজটি। তাই আপনিও বর্তমান ফ্রিল্যান্সি এর ডিমান্ডেবল সেক্টর গুলোর কাজ শিখে, দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে ভালো ইনকাম এবং সুন্দর ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন।
পুরো আর্টিকেল জুড়ে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় সেরা ডিমান্ডেবল কাজগুলো বা বিভিন্ন চাহিদা সম্পন্ন সেক্টর গুলোর সম্পর্কে লিখেছি। এর ভবিষ্যৎ সহ আরও প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনি পুরো ব্লগটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন প্রিয় পাঠক এবং ফ্রিল্যান্সিং এর ডিমান্ডেবল জনপ্রিয় কাজগুলো সম্পর্কে বুঝেছেন।যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে এবং উপকূত হন তবে সাথেই থাকবেন।
লানিং টিপস ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url